কৃষি কর্মকর্তা নোয়াখালীর চরপার্বতী গ্রামের কৃষকদের আধুনিক কৃষি সম্পর্কে পরামর্শ দিচ্ছিলেন। তিনি জানালেন বন্যা ও খরা ইত্যাদি সমস্যা সমাধান করার লক্ষ্যে বিজ্ঞানীরা নতুন ফসলের জাত উদ্ভাবন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি গ্রামের কৃষকদের আধুনিক কৃষি সম্পর্কে অবহিত করার জন্য প্রয়োজনীয় কর্মসূচির আয়োজন করেন।
উদ্দীপকে উল্লেখিত সমস্যাগুলো হলো বন্যা ও খরার সমস্যা। বন্যা ও খরা সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বিজ্ঞানীরা যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তা নিচে ব্যাখ্যা করা হলো- বন্যা ও খরা বাংলাদেশের কৃষির অন্যতম সমস্যা। এ সমস্যা সমাধানের জন্য বিজ্ঞানীরা বেশ অগ্রসর হয়েছেন। বন্যার শেষে ধান চাষের জন্য বিলম্ব জাত হিসেবে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ব্রি ধান-২২, ২৩, ৩৭ ও ৩৮ নামে চারটি ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। এছাড়া বন্যাকবলিত এলাকার জন্য ব্রি ধান-১১, ১২, ব্রি ধান-৫১, ৫২ ও ব্রি ধান-৭৯ নামে আরও পাঁচটি জাতের ধান উদ্ভাবন করেছে। এ পাঁচ জাতের ধান পানির নিচে ১০-১৫ দিন টিকে থাকতে পারে। খরা সমস্যা সমাধানের জন্য বিজ্ঞানীরা ব্রি-৫৬ ও ৫৭ নামের খরা সহনশীল ধান উদ্ভাবন করেছেন।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?